Bismillah

Bismillah

শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৪

জেনে নিন , শীতে আদা-চায়ের উপকারীতা !

জেনে নিন শীতে আদা-চায়ের উপকারীতা !

নিউজ ডেস্ক : স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেনচায়ের সাথে যদি আদা যুক্ত হয় তা হলে এর উপকারীতা বাড়ে কয়েকগুণ
বিশ্বে জনপ্রিয় পানীয়গুলোর একটি হলো চা। শুধু জনপ্রিয় নয়চা উপকারীও
অনেকেরই প্রতিদিন অন্তত এক কাপ চা না হলে যেন চলে না। আর শীতে শরীর উষ্ণ রাখতে তুলনা হয় না চায়ের

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেনচায়ের সাথে যদি আদা যুক্ত হয় তা হলে এর উপকারীতা বাড়ে কয়েকগুণ।
কারণ আদায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানযা শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। জ্বরজ্বর ভাবগলা ব্যথা  মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। তবে রান্নার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি
শীতকালে আদা-চায়ের বেশকিছু উপকারীতা রয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এগুলো হলো-

শ্বাসকষ্ট কমায়
শীতকালে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। শীতজনিত শ্বাসকষ্টের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে আদাযুক্ত চা। একই সঙ্গে ফুসফুসের সমস্যা দূর করতেও এই চা বেশ কার্যকর

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
শীতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় আদা-চা। নিয়মিত  পরিমিত আদা-চা শরীরে রক্ত সঞ্চালনের গতি স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়া আদা-চা শীতে জ্বর-কাশি দূর করে


ব্যথা কমায়
বয়স্কদের শীতে কষ্ট হয় বেশি। তাদের শরীরে নানা জায়গায় ব্যথা দেখা দেয়। আদা দেহের পেশী  হাড়ের ব্যথা নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে।  কারণে ব্যথা হলে চায়ের সাথে আদা খাওয়া ভালো

হজমে সহায়ক
আদা হজমেও সহায়ক তাই কারো হজমে সমস্যা থাকলে আদা-চা তার জন্য উপকারী হতে পারে। পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূর করে আদা-চা। অনেকে বেশি পরিমাণে খাওয়ার পর অস্বস্তিতে পড়েন। এমন পরিস্থিতিতে আদা-চা খুবই উপকারী। আদা-চা অল্প সময়ের মধ্যেই ওই অস্বস্তি দূর করে

বমি রোধে কার্যকরী
বাসে বা ট্রেনে উঠলে অনেকের বমির ভাব হয়। এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। তাই যাত্রার আগে এক কাপ আদা-চা পান উপকারী


মানসিক চাপ কমায়
মানসিক চাপ দূর করতে সহায়তা করে আদা-চা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেনচা পাতা  আদার ঘ্রান মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে
সুত্র: ইনটারনেট

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

প্রিন্ট পি ডি এফ

Print Friendly Version of this pagePrint Get a PDF version of this webpagePDF
“ডাক তোমার প্রভূর পথে প্রজ্ঞা এবং সদুপদেশের মাধ্যমে এবং তাদের সাথে বিতর্ক কর সর্বত্তোম পন্থায়” (সূরা নাহলঃ১২৫)