কমলগঞ্জে মধু চাষে সাফল্য
আব্দুর রাজ্জাক রাজা, কমলগঞ্জ থেকে
প্রকাশ : ২৫ নভেম্বর, ২০১৪
কমলগঞ্জে
দীর্ঘকাল ধরে দৃষ্টির অন্তরালে থেকে মধু চাষে অনেকেই সাফল্যের স্বপ্ন দেখছেন।
স্বল্পপুঁজি খাটিয়ে মধু চাষাবাদ করে বেকারত্ব দূরীকরণ ও আয়ের একটি সহজ পথ হিসেবে
বেছে নেয়া হয়েছে। উপজেলার আদমপুর ও ইসলামপুর ইউনিয়নের প্রায় ২৫০ জন লোক মধু
চাষাবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন। সম্প্রতি এসব এলাকা ঘুরে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
জানা যায়, ঔষধি গুণাগুণসম্পন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদিত মধু চাষাবাদে অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
এক-একটি বাক্স তৈরি করে বছরে তিন থেকে চারবার মধু সংগ্রহ করা যায়। বাজারেও রয়েছে এই মধুর যথেষ্ট চাহিদা। কমলগঞ্জ উপজেলার প্রথম মধু চাষী কাঁঠালকান্দি গ্রামের আজাদ মিয়া বলেন, মৌমাছি মৌমাছি কোথায় যাও নাচি নাচি কবিতার এ চরণকে মনে রেখেই ১৯৯৮ সাল থেকে মধু চাষাবাদ শুরু করেন। পাহাড় থেকে রানী মৌমাছি সংগ্রহ করলে এর সঙ্গে হাজারো মৌমাছি চলে আসে। এরপর তাদের একটি বাক্সে রেখে দিলেই চলে। এক-একটা বাক্সে বছরে চারবারে ৩০ থেকে ৪০ কেজি মধু সংগ্রহ করা যায়। বাজারে প্রতি কেজি মধুর দাম ৭শ টাকা হিসাবে বছরে প্রায় ৪০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। আজাদ মিয়া আরও বলেন, তিনি এখন সম্পূর্ণ মধু চাষের ওপর নির্ভরশীল। বর্তমানে তার ১০টি বাক্সে মধু চাষাবাদ চলছে।
এই ১০টি বাক্স ছাড়াও পাহাড় থেকে মৌমাছি ও বিভিন্ন ব্যক্তির বাক্স থেকে মধু সংগ্রহ করে বছরে তিন থেকে চার লাখ টাকা আয় হয়। তিনি বলেন, মধু চাষাবাদের চেয়ে উন্নতমানের আর কোনো চাষাবাদ নেই। মধু চাষাবাদে শুরুতে শুধু একটি বাক্সে মৌমাছি সংগ্রহে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়। এ ছাড়া আর কোনো খরচ পড়ে না। এভাবে উৎসাহ উদ্দীপনা সৃষ্টি হওয়ায় ক্রমান্বয়ে মধু চাষীর পরিধি বিস্তৃত হচ্ছে।
জানা যায়, ঔষধি গুণাগুণসম্পন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদিত মধু চাষাবাদে অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
এক-একটি বাক্স তৈরি করে বছরে তিন থেকে চারবার মধু সংগ্রহ করা যায়। বাজারেও রয়েছে এই মধুর যথেষ্ট চাহিদা। কমলগঞ্জ উপজেলার প্রথম মধু চাষী কাঁঠালকান্দি গ্রামের আজাদ মিয়া বলেন, মৌমাছি মৌমাছি কোথায় যাও নাচি নাচি কবিতার এ চরণকে মনে রেখেই ১৯৯৮ সাল থেকে মধু চাষাবাদ শুরু করেন। পাহাড় থেকে রানী মৌমাছি সংগ্রহ করলে এর সঙ্গে হাজারো মৌমাছি চলে আসে। এরপর তাদের একটি বাক্সে রেখে দিলেই চলে। এক-একটা বাক্সে বছরে চারবারে ৩০ থেকে ৪০ কেজি মধু সংগ্রহ করা যায়। বাজারে প্রতি কেজি মধুর দাম ৭শ টাকা হিসাবে বছরে প্রায় ৪০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। আজাদ মিয়া আরও বলেন, তিনি এখন সম্পূর্ণ মধু চাষের ওপর নির্ভরশীল। বর্তমানে তার ১০টি বাক্সে মধু চাষাবাদ চলছে।
এই ১০টি বাক্স ছাড়াও পাহাড় থেকে মৌমাছি ও বিভিন্ন ব্যক্তির বাক্স থেকে মধু সংগ্রহ করে বছরে তিন থেকে চার লাখ টাকা আয় হয়। তিনি বলেন, মধু চাষাবাদের চেয়ে উন্নতমানের আর কোনো চাষাবাদ নেই। মধু চাষাবাদে শুরুতে শুধু একটি বাক্সে মৌমাছি সংগ্রহে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়। এ ছাড়া আর কোনো খরচ পড়ে না। এভাবে উৎসাহ উদ্দীপনা সৃষ্টি হওয়ায় ক্রমান্বয়ে মধু চাষীর পরিধি বিস্তৃত হচ্ছে।
উৎস : যুগান্তর ২৫ নভেম্বর, ২০১৪
চলনবিলে ২০ কোটি টাকার মধু উৎপাদনের সম্ভাবনা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন